দিবা-রাত্রি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অবস্থায় ও অবস্থানে পড়ার গুরুত্বপূর্ণ দোয়া সমূহ।

দিবা-রাত্রির বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অবস্থায় ও অবস্থানে পড়ার গুরুত্বপূর্ণ দোয়া সমূহ


১। প্রত্যেক ফরজ নামাযের পর তিন তাছবীহ্ আদায় করা। যা উপরে বলা হয়েছে। এছাড়া-

২। ফজরের নামাযের পর هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ (হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু) ১০০ বার পড়া।


৩। জোহরের নামজের পর هَوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ(হুয়াল  আলীয়্যুল আজিমু) ১০০ বার পড়া।


৪। আসরের নামাযের পর هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيْمُ (হুয়ার রাহমানুর রাহিমু) ১০০ বার পড়া।


৫। মাগরিবের নামাযের পরে هُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ (হুয়াল গাফুরুর রাহিমু) ১০০ বার পড়া।


৬। ইশার নামাযের পর هُوَ اللَّطِيْفُ الْخَبِيْرُ (হুয়াল লাতিফুল খাবীরু) ১০০ বার পড়া।


আমরা পূর্বে ফজরের নামাযের পর নামাযের বিছানায় অবস্থান করে ধারাবাহিক আমলগুলোর বর্ণনা দিয়েছি, যেমন নামাযের সালাম ফিরানোর পর আল্লাহু আকবার এক বার পড়া, আস্তাগ ফিরুল্লাহ ৩ বার, আল্লাহুমা আনতাছ ছালাম ওয়ামিনকাছ ছালামু তাবারাকতা ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, একবার আয়াতুল কুরছি, ৭ বার আল্লাহুমা আজিরনী মিনান্নার তিনবার আউযুবিল্লাহিছ্ ছামিইল আলীম মিনাশ শাইতানির রাজীম পড়ে সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত ১বার অর্থাৎ (হুয়াল্লাহুল্লাজি থেকে আযিযুল হাকিম পর্যন্ত)। এর পর তিনবার” রাদিতু বিল্লাহি রাব্বাঁও ওয়া বিল ইসলামি দিনাঁও ওয়াবি মুহাম্মাদিন্ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামা নাবিয়াঁও ওয়া রাসুলা, এরপর তিন তাছবীহ্ (সুবাহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার ও আল্লাহু আকবার ৩৪ বার = ১০০ বার। তিন তাছবীহ্ শেষ করে একবার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহুলা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর। এরপর তিনবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু ওয়াহিদান আহাদান ছামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফু ওয়ান আহাদ” এরপর ৩ বার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু ইউহ্য়ি ওয়া ইউমিতু এরপর একবার বিছমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মা’ ইসমিহী শাইয়ূন ফিলআরদি ওয়ালা ফিছ্ছামায়ি ওয়া হুয়াছ্ ছামিউল আলীম এরপর একবার আউযু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাক” এরপর বিসমিল্লাহির রাহ্মানির রাহীম ১৯ বার এরপর বিসমিল্লাহর সাথে সূরা ফাতিহা ৩ বার, সূরা নাস ও সূরা ফালাক ১ বার করে, সূরা ইখলাস তিনবার, সূরা-কাফিরুন ১ বার, এরপর শাহেদাল্লাহু আন্নাহু লা-ইলাহা ইল্লাহু.... ১ বার এরপর ” কুলিল্লাহুম্মা মালিকাল মুলকি তুতিল মুলকা মান তাশাউ থেকে বিগাইরি হিছাব পর্যন্ত ১ বার, এরপর সূরা বাকারার শেষ দু’আয়াত (আমানার রাসুলু বিমাউনযিলা থেকে ফানছুরনা আলাল কাওমিল কাফিরীন পর্যন্ত ১ বার পড়ে বলতে হবে আল্লাহুম্মা আমীন এরপর সূরা তওবার শেষ আয়াত লাকাদ জায়াকুম রাসুলুম থেকে ওয়াহুয়া রাব্বুল আরসিল আযীম পর্যন্ত ৭ বার এরপর সূরা মূলক (তাবারাকাল্লাজী পুরোসূরা) ১ বার এরপর সুবহান্নাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী আদাদাখালকিহী, ওয়া রিজানাফসিহী ওয়া ঝেনাতা আরশিহী ওয়া মিদাদা কালীমাতিহী ৩ বার, এরপর “ আল্লাহুম্মা ইন্নি আছ আলুকা রিদাকা ওয়াল জান্নাহ ৮ বার। এরপর আস্তাগফিরুল্লাহ্ ১০০ বার, এরপর দরুদ শরীফ ১০০ বার, এরপর লা হাওলাওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ ১০০ বার, এরপর দোয়া ইউনুস কম পক্ষে ১০ বার পড়ে মুনাজাতদীর্ঘ করে শেষ করে দু, দু, রাকাত করে চার রাকায়াত ইশরাকের নামায পড়ে পুনরায় মুনাজাত দিয়ে শেষ করবেন। এরপর যতটুকু সম্ভব অর্থসহ কুরআন তিলাওয়াত করবেন।

বিঃ দ্রঃ ফজরের নামাযের পর ধারাবাহিক যে আমলগুলোর কথা বলা হয়েছে তা নিয়মিত করার চেষ্টা করতে হবে। দোয়া গুলোর শুদ্ধ উচ্চারণ কোন আলেম থেকে শিখে নিতে হবে। কোন  কারনে জরুরী কাজে চলে যেতে হলে চলার পথে বা কাজের ফাঁকে আদায় করবেন।

ফজরের পরের আমলগুলোর মত মাগরিবের নামাজ শেষ করে অনুরুপ একই ধরনের আমল করতে হবে। তবে মাগরিবের বাকী নামায শেষ করে প্রথমে ২+২+২ রাকায়াত করে মোট ছয় রাকায়াত আউয়াবীনের নফল নামায পড়ার পর ঐ ধারাবাহিক আমলগুলো শুরু করবেন। তবে আল্লাহু আকবার বলে আস্তাগফিরুল্লাহ্ তিনবার ও আয়াতুল কুরছি ১ বার এবং আলাøহুম্মা আনতাছ ছালাম..., সালাম ফিরাবার পরপরই পড়ে নিবেন। ধারা বাহিক আমল সমূহের মধ্যে ফজরের পরের আমল সমূহের সাথে (মাগরিবের পর “হুয়াল গাফুরুর রাহীম ও ১০০ বার পড়বেন)।

 জোহরের নামাযের ফরজ চার রাকাত শেষে সালাম ফেরানোর পর ঐ তিনটি আমল (আল্লাহু আকবার ১ বার, আস্তাগফিরুল্লাহ তিনবার, আল্লাহুম্মা আতাছছালাম.... আয়াতুল কুরছি) পড়ে বাকী নামায আদায় করে তিন তছবীহ্ শেষে, হুয়াল আলিউল আযীম ১০০ বার এবং ১১ বার দরুদ শরীফ ও ইস্তেগফার পড়ে মুনাজাত করবেন।

আসরের নামাযের ফরজ শেষে ঐ কাজ গুলী প্রথমে করবেন এরপর তিন তছবীহ্ পড়ে ১০০ বার হুয়ার রাহ্মানুর রাহীম পড়ে ১১ বার দরুদ শরীফ পড়ে লম্বা দোয়া অর্থাৎ মুনাজাত করবেন। কারণ আসরের পরের দোয়া কবুল হওয়ার কথা হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে।


 


এশার নামযের ফরজ শেষে প্রথমে ঐ তিনটি আমল এরপর সংক্ষিপ্ত মুনাজাত, এরপর বাকী নামায শেষ করে প্রথমে তিন তছবীহ এরপর ১০০ বার হুয়াল লাতিফুল খাবীর শেষ করে ১১ বার দরুদ শরীফ, ৩ বার আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করে মুনাজাত করবেন। ফজর থেকে এশার নামায শেষে নিয়মিত সূরা ফাতিহা ও “শাহেদাল্লাহু আন্নাহু... আয়াত এবং কুিলল্লাহুম্মা থেকে বিগাইরি হিছাব পর্যন্ত পড়ার আমল সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। ঐ আমলটি সম্ভব হলে প্রত্যেক নামায শেষে নিয়মিত করবেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর যে দোয়াগুলো ধারাবাহিকভাবে আমল করতে বলা হয়েছে কোরআন ও হাদীসের সে দোয়াগুলো আরবীতে ধারাবাহিক ভাবে নি¤েœ দেয়া হল। 


১। প্রত্যেক ফরজ নামাযের পর তিন তাছবীহ্ আদায় করা। যা উপরে বলা হয়েছে। এছাড়া-


২। ফজরের নামাযের পর هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ (হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু) ১০০ বার পড়া।


৩। জোহরের নামজের পর هَوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ(হুয়াল  আলীয়্যুল আজিমু) ১০০ বার পড়া।


৪। আসরের নামাযের পর هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيْمُ (হুয়ার রাহমানুর রাহিমু) ১০০ বার পড়া।


৫। মাগরিবের নামাযের পরে هُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ (হুয়াল গাফুরুর রাহিমু) ১০০ বার পড়া।


৬। ইশার নামাযের পর هُوَ اللَّطِيْفُ الْخَبِيْرُ (হুয়াল লাতিফুল খাবীরু) ১০০ বার পড়া।


আমরা পূর্বে ফজরের নামাযের পর নামাযের বিছানায় অবস্থান করে ধারাবাহিক আমলগুলোর বর্ণনা দিয়েছি, যেমন নামাযের সালাম ফিরানোর পর আল্লাহু আকবার এক বার পড়া, আস্তাগ ফিরুল্লাহ ৩ বার, আল্লাহুমা আনতাছ ছালাম ওয়ামিনকাছ ছালামু তাবারাকতা ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, একবার আয়াতুল কুরছি, ৭ বার “আল্লাহুমা আজিরনী মিনান্নার তিনবার আউযুবিল্লাহিছ্ ছামিইল আলীম মিনাশ শাইতানির রাজীম পড়ে সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত ১বার অর্থাৎ (হুয়াল্লাহুল্লাজি থেকে আযিযুল হাকিম পর্যন্ত)। এর পর তিনবার রাদিতু বিল্লাহি রাব্বাঁও ওয়া বিল ইসলামি দিনাঁও ওয়াবি মুহাম্মাদিন্ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামা নাবিয়াঁও ওয়া রাসুলা, এরপর তিন তাছবীহ্ (সুবাহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার ও আল্লাহু আকবার ৩৪ বার = ১০০ বার। তিন তাছবীহ্ শেষ করে একবার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহুলা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর”। এরপর তিনবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু ওয়াহিদান আহাদান ছামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফু ওয়ান আহাদ” এরপর ৩ বার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু ইউহ্য়ি ওয়া ইউমিতু এরপর একবার বিছমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মা’ ইসমিহী শাইয়ূন ফিলআরদি ওয়ালা ফিছ্ছামায়ি ওয়া হুয়াছ্ ছামিউল আলীম এরপর একবার আউযু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাক এরপর বিসমিল্লাহির রাহ্মানির রাহীম ১৯ বার এরপর বিসমিল্লাহর সাথে সূরা ফাতিহা ৩ বার, সূরা নাস ও সূরা ফালাক ১ বার করে, সূরা ইখলাস তিনবার, সূরা-কাফিরুন ১ বার, এরপর শাহেদাল্লাহু আন্নাহু লা-ইলাহা ইল্লাহু.... ১ বার এরপর ” কুলিল্লাহুম্মা মালিকাল মুলকি তুতিল মুলকা মান তাশাউ থেকে বিগাইরি হিছাব পর্যন্ত ১ বার, এরপর সূরা বাকারার শেষ দু’আয়াত (আমানার রাসুলু বিমাউনযিলা থেকে ফানছুরনা আলাল কাওমিল কাফিরীন পর্যন্ত ১ বার পড়ে বলতে হবে আল্লাহুম্মা আমীন এরপর সূরা তওবার শেষ আয়াত লাকাদ জায়াকুম রাসুলুম থেকে ওয়াহুয়া রাব্বুল আরসিল আযীম পর্যন্ত ৭ বার এরপর সূরা মূলক (তাবারাকাল্লাজী পুরোসূরা) ১ বার এরপর সুবহান্নাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী আদাদাখালকিহী, ওয়া রিজানাফসিহী ওয়া ঝেনাতা আরশিহী ওয়া মিদাদা কালীমাতিহী ৩ বার, এরপর আল্লাহুম্মা ইন্নি আছ আলুকা রিদাকা ওয়াল জান্নাহ ৮ বার। এরপর আস্তাগফিরুল্লাহ্ ১০০ বার, এরপর দরুদ শরীফ ১০০ বার, এরপর লা হাওলাওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ ১০০ বার, এরপর দোয়া ইউনুস কম পক্ষে ১০ বার পড়ে মুনাজাতদীর্ঘ করে শেষ করে দু, দু, রাকাত করে চার রাকায়াত ইশরাকের নামায পড়ে পুনরায় মুনাজাত দিয়ে শেষ করবেন। এরপর যতটুকু সম্ভব অর্থসহ কুরআন তিলাওয়াত করবেন।

বিঃ দ্রঃ ফজরের নামাযের পর ধারাবাহিক যে আমলগুলোর কথা বলা হয়েছে তা নিয়মিত করার চেষ্টা করতে হবে। দোয়া গুলোর শুদ্ধ উচ্চারণ কোন আলেম থেকে শিখে নিতে হবে। কোন  কারনে জরুরী কাজে চলে যেতে হলে চলার পথে বা কাজের ফাঁকে আদায় করবেন।

ফজরের পরের আমলগুলোর মত মাগরিবের নামাজ শেষ করে অনুরুপ একই ধরনের আমল করতে হবে। তবে মাগরিবের বাকী নামায শেষ করে প্রথমে ২+২+২ রাকায়াত করে মোট ছয় রাকায়াত আউয়াবীনের নফল নামায পড়ার পর ঐ ধারাবাহিক আমলগুলো শুরু করবেন। তবে আল্লাহু আকবার বলে আস্তাগফিরুল্লাহ্ তিনবার ও আয়াতুল কুরছি ১ বার এবং আলাøহুম্মা আনতাছ ছালাম..., সালাম ফিরাবার পরপরই পড়ে নিবেন। ধারা বাহিক আমল সমূহের মধ্যে ফজরের পরের আমল সমূহের সাথে (মাগরিবের পর হুয়াল গাফুরুর রাহীম ও ১০০ বার পড়বেন)।


 জোহরের নামাযের ফরজ চার রাকাত শেষে সালাম ফেরানোর পর ঐ তিনটি আমল (আল্লাহু আকবার ১ বার, আস্তাগফিরুল্লাহ তিনবার, আল্লাহুম্মা আতাছছালাম.... আয়াতুল কুরছি) পড়ে বাকী নামায আদায় করে তিন তছবীহ্ শেষে, হুয়াল আলিউল আযীম ১০০ বার এবং ১১ বার দরুদ শরীফ ও ইস্তেগফার পড়ে মুনাজাত করবেন।

আসরের নামাযের ফরজ শেষে ঐ কাজ গুলী প্রথমে করবেন এরপর তিন তছবীহ্ পড়ে ১০০ বার হুয়ার রাহ্মানুর রাহীম পড়ে ১১ বার দরুদ শরীফ পড়ে লম্বা দোয়া অর্থাৎ মুনাজাত করবেন। কারণ আসরের পরের দোয়া কবুল হওয়ার কথা হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে।

এশার নামযের ফরজ শেষে প্রথমে ঐ তিনটি আমল এরপর সংক্ষিপ্ত মুনাজাত, এরপর বাকী নামায শেষ করে প্রথমে তিন তছবীহ এরপর ১০০ বার হুয়াল লাতিফুল খাবীর শেষ করে ১১ বার দরুদ শরীফ, ৩ বার আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করে মুনাজাত করবেন। ফজর থেকে এশার নামায শেষে নিয়মিত সূরা ফাতিহা ও শাহেদাল্লাহু আন্নাহু... আয়াত এবং কুিলল্লাহুম্মা থেকে বিগাইরি হিছাব পর্যন্ত পড়ার আমল সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে। ঐ আমলটি সম্ভব হলে প্রত্যেক নামায শেষে নিয়মিত করবেন।

কোন মন্তব্য নেই

sebastian-julian থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.